পত্রিকায় ছাপা হয়েছে একটি চাকরির বিজ্ঞাপন: এই প্রতিষ্ঠানে উচ্চ বেতনে একজন জ্যোতিষী নিয়োগ দেওয়া হবে। এ ব্যাপারে কোথায়, কখন, কার সঙ্গে দেখা করতে হবে, তা নিশ্চয় তাঁর জানা আছে!
-------------------------------
দুয়ারে নতুন বছর। ভাগ্যের হালচালটা জেনে নিতে হাবলু হানা দিল এক জ্যোতিষবাবার আস্তানায়। বলল, ‘বাবা, কদিন হলো ডান হাতটা খুব চুলকাচ্ছে। কিসের লক্ষণ বলুন তো?’
জ্যোতিষবাবা: হুম্! তোর ওপর মঙ্গলের প্রভাব রয়েছে। আসছে বছর তোর হাতে প্রচুর টাকা আসবে।
হাবলু: বাবা, আমার বাঁ হাতের তালুও চুলকায়।
জ্যোতিষবাবা: বলিস কী? তোর তো বিদেশযাত্রা শুভ!
হাবলু: (খুশিতে গদগদ হয়ে) বাবা, আমার ডান পা’টাও কিন্তু একটু একটু চুলকাচ্ছে।
জ্যোতিষবাবা: দূর ব্যাটা, তোর চুলকানি আছে। ডাক্তার দেখা।
-----------------------------
জ্যোতিষীর কাছে গেছে ব্যাঙ।
জ্যোতিষী: খুব শিগগিরই তোমার একটা সুন্দরী মেয়ের সঙ্গে দেখা হবে। সে তোমার ব্যাপারে সবকিছু জানবে।
ব্যাঙ: সত্যি! তার সঙ্গে আমার কোথায় দেখা হবে? নিশ্চয়ই কোনো পার্টিতে!
জ্যোতিষী: না। মেয়েটির জীববিজ্ঞান ব্যবহারিক ক্লাসে!
----------------------------
জ্যোতিষবিদ্যা আসলে নিখুঁত বিজ্ঞান। রাশিচক্রে যা বলা হয়, সবই ফলে। শুধু কবে, কোথায়, কার সঙ্গে—সেটা কেউ বলতে পারে না।
---------------------------
– হাত দেখে জ্যোতিষী বলল, ‘সর্বনাশ! দুদিন পরই আপনার শাশুড়ি মারা যাবে!’
-জানি, জানি, সেটা জানি। কিন্তু আমাকে ধরতে পারবে কি না, তা বলুন।
---------------------------
গণক: আপনি কমসে-কম আশি বছর বাঁচবেন।
ব্যক্তি: যদি না বাঁচি?
গণক: তা হলে এসে আমার দুই গালে দুটো চড় মারবেন।