পথচারীঃ এই মিথ্যুক! তুমি তো অন্ধ নও। তুমি অন্ধ সেজে ভিক্ষা করছ কেন?
ভিক্ষুকঃ ঠিকই ধরেছেন স্যার। যে অন্ধ সে আজ ছুটিতে গেছে। তার জায়গায় আমার ডিউটি পড়েছে। আসলে আমি বোবা।
----------------------
পরিচালক: পলি, তুমি নাকি তোমার সহ নায়িকাকে কুৎসিত বলেছ?
পলি: কই? না তো!
পরিচালক: তাহলে? কী এমন বলেছ তুমি যে নায়িকা রেগে আগুন হয়ে গেল?
পলি: আমি শুধু বলেছি, তোমাকে টিভির চেয়ে রেডিওতে ভালো দেখায়!
----------------------
গ্রামের শিক্ষিত এক ছেলেকে অশিক্ষিত লোক জিজ্ঞাসা করছে-
এই ছেলে, তুমি কত দূর পড়ালেখা করেছ?
শিক্ষিত লোকঃ বিএ পাস করেছি।
অশিক্ষিত লোকঃ দুই অক্ষর পড়েছে, তা-ও আবার উল্টো।
---------------------
টেবিল টেনিস প্রতিযোগিতায় এলাকায় একজন পয়সাওয়াল কিন্তু মূর্খ লোককে সভাপতি করা হল। খেলা শেষে সভাপতির ভাষণ দিতে দিয়ে তিনি বললেন- ‘দুই দলের খেলাই দেখলাম ভালো লাগল, মাগার দুই দলের কেউরেই আমি ধন্যবাদ আমি ধন্যবাদ দিমু না। ধন্যবাদ দিমু হেই মুরগিডারে যার ডিমডারে দুই দলে এই পিটাইল মাগার ফাটল না।’
-------------------
এক শৌখিন জ্যোতির্বিদ গ্রামে বেড়াতে গেছেন। রাতে ধানখেতের ধারে তেপায়ার ওপর টেলিস্কোপটা বসিয়ে আকাশ পর্যবেক্ষণ করছেন। তাঁকে ঘিরে দাঁড়িয়ে আছে বেশ কয়েকজন উৎসুক গ্রামবাসী।
তিনি টেলিস্কোপে চোখ রেখে দেখছেন, এমন সময় একটা তারা খসে পড়ল। সঙ্গে সঙ্গে বিপুল করতালি গ্রামবাসীর, ‘নিশানাটা দেখছ, কেমনে গুল্লিটা করল?’
------------------
শফিক সাহেব গেছেন দোকানে ফল কিনতে।
শফিক: ভাই, অফিসের বদমেজাজি বসের জন্য আপেল নেব। আপনার আপেলে কি কীটনাশক দেওয়া আছে?
দোকানদার: (ফিসফিস করে) আমার আপেলে তো কীটনাশক দেওয়া নাই। তবে পাশের দোকানে কীটনাশক পাওয়া যায়! ঢাইলা দিমু এক শিশি?
---------------
আবুল মিঞা ফলের দোকানদার। একদিন তাঁর দোকানে এলেন এক অদ্ভুত ক্রেতা।
ক্রেতা: আমাকে এক কেজি আপেল দিন তো। প্রতিটা আপেল আলাদা আলাদা প্যাকেটে দেবেন।
আবুল মিঞা তা-ই করলেন।
ক্রেতা: হু, এবার আমাকে এক কেজি আম দিন। এ ক্ষেত্রেও প্রতিটা আম ভিন্ন ভিন্ন ঠোঙায় দেবেন।
আবুল মিঞা তা-ই করলেন। ক্রেতা তখন দেখছিলেন, আবুল মিঞার দোকানে আর কী কী আছে।
আবুল চটজলদি দুই হাতে আঙুরগুলো আড়াল করে বললেন, ভাই, আমি আঙুর বিক্রি করি না!