এক পুলিশের ছেলে পরীক্ষায় সব বিষয়ে আন্ডা পাইছে।
পুলিশ : হারামজাদা, অল সাবজেক্টে আন্ডা পাইছোস ! এখন তুই-ই বল, তোরে কি শাস্তি দিমু?
ছেলে : এই লও ৫০ টেকা, কেইসটা খতম কইরা দ্যাও !
হিঃ হিঃ হিঃ একেই বলে বাপ কা বেটা !!
-----------------------------
১ম ব্যক্তি : এই টমি, টমি।
২য় ব্যাক্তি : ভাই আপনি কি কুকুরকে ডাকছেন?
১ম ব্যক্তি : না না. আমার বন্ধুকে ডাকছি।
২য় ব্যাক্তি : এমন অদ্ভুত নাম – টমি!!!
১ম ব্যাক্তি : আসলে ওর আসল নাম টগর মিত্র।আমরা সব বন্ধুরা ওকে সংক্ষেপে টমি বলে।
২য় ব্যক্তি : ওহ, বড় বাচা বেচে গেছি।
১ম ব্যক্তি : কেন বাচার কি আছে।
২য় ব্যাক্তি : “কারণ আপনাদের মত বন্ধু আমার নাই।আমার নাম মাসুদ গীয়াস।
---------------------------
২ টা তেলাপোকা হসপিটালে আই.সি.ইউ-তে ভর্তি হল।
১ম তেলাপোকা : তোকে কে মারছে রে???
২য় তেলাপোকা : আরে কেউ মারে নাই।
হোস্টেলে মেয়েরা আমায় দেখে এত জোরে চিল্লানি দিছিল যে আমার হার্ট এ্যাটাক হইয়া গেছে।
----------------------------
বিবাহে প্রবল অনিচ্ছুক এক লোককে বলা হলো: সারাটা জীবন একা একাই কাটাবে? ভেবে দ্যাখো, তুমি যখন মরণশয্যায়, তখন তোমার মুখে পানি দেওয়ার মতো কেউ থাকবে না।
কোনো প্রতিযুক্তি দেখাতে না পেরে বিয়ে করতে রাজি হয়ে গেল লোকটা। অনেক বছর পরের কথা। দীর্ঘ সংসারজীবন যাপনের পর লোকটি বৃদ্ধ অবস্থায় শুয়ে আছে মৃত্যুর অপেক্ষায়। তাকে ঘিরে আছে তার স্ত্রী, পুত্র-কন্যা। শুয়ে শুয়ে সে ভাবছে: কেন যে বিয়ে করেছিলাম! পানি খেতে ইচ্ছে করছে না তো!
-----------------------------
একলোক মারা গেছে। তো সে স্বর্গে গিয়ে দেখল একটা বিশাল ওয়াল দেয়াল-ঘড়িতে পরিপূর্ণ !
লোকটি স্বর্গের দূতকে জিঞ্জেসকরল,এখানে এতগুলো ঘড়ি কেন?
স্বর্গের দূত : এগুলো হল মিথ্যাঘড়ি. প্রত্যেক মানুষের জন্য একটাকরে মিথ্যা ঘড়ি আছে। দুনিয়াতে থাকা অবস্থায় কেউ যদিএকটি মিথ্যা কথা বলে তাহলে ঘড়িটি একবার দুইটি বললে দুবার ঘুড়বে,এইভাবে যেযত মিথ্যা বলে তার ঘড়িততবার ঘুড়বে।
লোক : ঐ ঘড়িটি কার?
দূত : এটা mother তেরেসার ঘড়ি। তার ঘড়িটি একবারও ঘুড়েনি। তার মানে তিনি দুনিয়াতে থাকা অবস্থায় একটাও মিথ্যা কথাবলেন নি।
লোক : বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ- দেরঘড়িগুলো কোথায়???
দূত : তাদের ঘড়িগুলো আমাদেরঅফিসে আছে। এগুলোকে আমরা টেবিল ফ্যান হিসেবে ব্যবহার করি ।