নববর্ষের আগের দিন। বিল্টু হেঁটে যাচ্ছিল বনের ভেতর দিয়ে। ঘুটঘুটে অন্ধকার। হঠাৎ শোনা গেল অশরীরী আওয়াজ, ‘বিল্টু’।
বিল্টু: কে? কে কথা বলে?
অশরীরী: ভয় পেয়ো না। আমি ইচ্ছাপূরণ দৈত্য। আজ এই শুভদিনে আমি তোমার একটি ইচ্ছা পূরণ করব। বলো, কী চাও তুমি?
সাহস ফিরে পেল বিল্টু। বলল, ‘আমার জন্য পুরো বিশ্ব ভ্রমণ করে আসবে, এমন একটা ট্রেন সার্ভিস চালু করে দাও, যেন আমি ঘুরে ঘুরে সব দেশের নববর্ষের উৎসব উপভোগ করতে পারি।’
দৈত্য: এটা তো খুব কঠিন কাজ। তুমি বরং অন্য কিছু চাও।
বিল্টু: তাহলে আমাকে এমন ক্ষমতা দাও, আমি যেন মেয়েদের মন বুঝতে পারি।
দৈত্য: ট্রেন কি এসি, নাকি নন-এসি লাগবে?
-------------------
দুই বন্ধু রনি আর বনির মধ্যে কথা হচ্ছে।
রনি: বল তো, ঘটা করে বিয়ে আর প্রেম করে বিয়ের মধ্যে পার্থক্য কী?
বনি: এটা তো খুবই সোজা।
রনি: আহা, বল না।
বনি: শোন, পার্থক্যটা খুবই সাধারণ। প্রেম করে বিয়ে করলে নিজের প্রেমিকাকে বিয়ে করতে হয়, আর ঘটা করে বিয়েতে অন্যের প্রেমিকাকে বিয়ে করতে হয়।
--------------------
ট্রেনের দুই সহযাত্রীর মধ্যে কথা হচ্ছে।
.প্রথম যাত্রী: আপনি একটি বাইনোকুলার গলায় ঝুলিয়ে রেখেছেন। অথচ একবারও দেখলাম না, আপনি বাইনোকুলার দিয়ে বাইরে দূরের কোনো দৃশ্য দেখছেন। তাহলে সঙ্গে এটা আনলেন কেন?
দ্বিতীয় যাত্রী: আহ্! এটা দূরের দৃশ্য দেখার জন্য আনিনি। ছুটি কাটাতে যার বাড়ি যাচ্ছি, তাকে দেখার জন্য এনেছি।
প্রথম যাত্রী: কেন?
দ্বিতীয় যাত্রী: কারণ, তিনি আমার দূরসম্পর্কের আত্মীয়!
---------------------
এক শেয়ার ব্যবসায়ী গেছেন রেস্টুরেন্টে পিৎজা খেতে।
ওয়েটার: স্যার, আপনাকে পিৎজাটা কয় ভাগ করে দেব? চার ভাগ, না ছয় ভাগ?
শেয়ার ব্যবসায়ী: তুমি বরং আমাকে আট ভাগ করে দাও, আমি একটু বেশি ক্ষুধা অনুভব করছি কি না!