কর্মচারীরা কেউই বসকে চটাতে চায় না। ঝটপট সবাই হাত তুলল, একমাত্র মামুন ছাড়া।
বস কড়া গলায় বললেন, ‘মামুন, তুমি ক দলের সমর্থন করো না! তাহলে তুমি কোন দলের সমর্থন করো?’
‘খ দল স্যার।’ জবাব দিল সে।
‘কেন?’
‘স্যার আমার সবচেয়ে কাছের বন্ধু শুভ আর বাবুল খ দলের সমর্থন করে। তাই…’
‘আচ্ছা। যদি বলি শুভ আর বাবুল দুজনই আস্ত বেকুব আর আহাম্মক, তবু তুমি খ দলেরই সমর্থন করবে?’
‘মনে হয় না স্যার। বেকুব আর আহাম্মক হলে ওরাও নিশ্চয়ই আপনার মতো ক দলকেই পছন্দ করত!’
-------------------------
কথা হচ্ছিল তিন সমর্থকের মধ্যে। নিজেদের দলের ব্যর্থতা নিয়ে কথা বলছিল তারা।
প্রথম সমর্থক: কত দিন হয়ে গেল, আমরা জয় দেখি না। সব দোষ দলের ম্যানেজারের। সে যদি ভালো খেলোয়াড়দের দলে নিত, আজ এ অবস্থা হতো না।
দ্বিতীয় সমর্থক: নাহ। দোষটা খেলোয়াড়দের। তারা নিয়মিত অনুশীলন করে না। নিজেদের ঠিকমতো তৈরি করতে পারলে তারা ঠিকই জয় পেত।
তৃতীয় সমর্থক: আমি মনে করি, দোষটা আমার বাবা-মায়ের। তারা যদি এই শহরে না থেকে অন্য কোথাও থাকত, আমিও নিশ্চয়ই অন্য কোনো দলের সমর্থক হতাম। অন্তত জয়ের দেখাটা পেতাম!
------------------
ধারণা করা হয়, এটি একটি সত্যি ঘটনা।
এমআইটির একজন ছাত্র প্রতিদিন সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠে হাজির হতেন। তাঁর হাতে থাকত শস্যদানা আর একটা বাঁশি। মাঠ ঘুরে ঘুরে তিনি শস্যদানা ছিটিয়ে দিতেন আর বাঁশি বাজাতেন। মাঠজুড়ে পাখিরা খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে খেত সেই শস্যদানা। একই কাজ ছাত্রটি করে গেছেন টানা তিন মাস।
কাণ্ডটা ঘটল সেদিন, যেদিন মাঠে একটি ফুটবল ম্যাচের আয়োজন করা হলো। খেলার শুরুতে রেফারি বাঁশি বাজাতেই ঘটল বিপত্তি।
মাঠ থেকে পাখি সরাতে গিয়ে খেলা শুরু হতে সেদিন আধ ঘণ্টা দেরি হয়েছিল!
--------------------
অবশ্যই বিয়ে করো। যদি একজন ভালো জীবনসঙ্গী পাও, তুমি সুখী হবে। আর যদি উল্টোটা হয়, তুমি হবে একজন দার্শনিক। - সক্রেটিস
কথা হচ্ছিল তিন সমর্থকের মধ্যে। নিজেদের দলের ব্যর্থতা নিয়ে কথা বলছিল তারা।
প্রথম সমর্থক: কত দিন হয়ে গেল, আমরা জয় দেখি না। সব দোষ দলের ম্যানেজারের। সে যদি ভালো খেলোয়াড়দের দলে নিত, আজ এ অবস্থা হতো না।
দ্বিতীয় সমর্থক: নাহ। দোষটা খেলোয়াড়দের। তারা নিয়মিত অনুশীলন করে না। নিজেদের ঠিকমতো তৈরি করতে পারলে তারা ঠিকই জয় পেত।
তৃতীয় সমর্থক: আমি মনে করি, দোষটা আমার বাবা-মায়ের। তারা যদি এই শহরে না থেকে অন্য কোথাও থাকত, আমিও নিশ্চয়ই অন্য কোনো দলের সমর্থক হতাম। অন্তত জয়ের দেখাটা পেতাম!
------------------
ধারণা করা হয়, এটি একটি সত্যি ঘটনা।
এমআইটির একজন ছাত্র প্রতিদিন সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠে হাজির হতেন। তাঁর হাতে থাকত শস্যদানা আর একটা বাঁশি। মাঠ ঘুরে ঘুরে তিনি শস্যদানা ছিটিয়ে দিতেন আর বাঁশি বাজাতেন। মাঠজুড়ে পাখিরা খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে খেত সেই শস্যদানা। একই কাজ ছাত্রটি করে গেছেন টানা তিন মাস।
কাণ্ডটা ঘটল সেদিন, যেদিন মাঠে একটি ফুটবল ম্যাচের আয়োজন করা হলো। খেলার শুরুতে রেফারি বাঁশি বাজাতেই ঘটল বিপত্তি।
মাঠ থেকে পাখি সরাতে গিয়ে খেলা শুরু হতে সেদিন আধ ঘণ্টা দেরি হয়েছিল!
--------------------
অবশ্যই বিয়ে করো। যদি একজন ভালো জীবনসঙ্গী পাও, তুমি সুখী হবে। আর যদি উল্টোটা হয়, তুমি হবে একজন দার্শনিক। - সক্রেটিস