বাড়িওয়ালা :- খোকা তোমার আব্বু আছেন?
খোকা :- জি না ।
বাড়িওয়ালা :- কখন আসবেন?
খোকা :- আপনি চলে গেলেই উনি খাটের নিচ থেকে বেরিয়ে আসবেন।
--------------------
সিনেমা হলে দর্শকদের মধ্যে স্বামী-স্ত্রী এত কথা বলছিলেন যে, এক দর্শক বিরক্ত হয়ে বললেন ভাই সাহেব, আমি তো কিছুই শুনতে পাচ্ছি না ?
ভদ্রলোকের উত্তর :- স্বামী-স্ত্রীর কথা আপনি শুনবেন কেন?
---------------------
অশিক্ষিত মা ও বিলেত ফেরত ছেলে :
মা :- অনেকদিন পর দেশে এলি। মুরগির কলিজাটা খা।
ছেলে :- Thank you.
মা :- ঠ্যাং (পা) খাবি বাবা দিচ্ছি, এই নে।
ছেলে:- Thank you.
মা :- বাকিটাও খাবি বাবা, নে খা।
ছেলে :- Thank you gv.
মা :- আরে বাপ, এক মুরগির কয়াট ঠ্যাং থাকে?
-----------------------
বাগানের মালিক :- আর যদি কোন দিন তোমাকে আম চুরি করতে দেখি তবে তোমার বাবা কে বলে দিবো।
আম চোর :- আপনি ই”চ্ছা করলে এখনই বলতে পারেন, বাবা তো ঐ গাছের পতার আড়ালে লুকিয়ে আছেন।
---------------------
গিট্টু :- জানিস, আমি কোনদিন ট্রেনের টিকিট কাটি না।
বিট্টু :- যেদিন টিটি ধরবে সেদিন মজা বঝবি।
গিট্টু :- আরে টিটি আমায় পাচ্ছে কোথায়, আমি তো ট্রেনেই চড়ি না।
---------------------
১ম ব্যক্তি :- কি ভাই কোমরে দড়ি বেধেছেন কেন?
২য় ব্যক্তি :- ফাঁসিতে ঝুলবো ।
১ম ব্যক্তি :- ফাঁসিতো গলায় বেঁধে দিতে হয়, কোমরে বেঁধেছেন কেন?
২য় ব্যক্তি :- গলায় দিয়ে দেখেছি, দম বন্ধ হয়ে আসে।
-------------------
পল্টু :- জানিস বিল্টু, আমার কাকা আমাকে একটা কুকুর উপহার দিয়েছে।
বিল্টু :- সেকি কামরায় না তো ?
পল্টু :- সেটা পরিক্ষা করার জন্যই তো তোকে দাওয়াত দিয়ে এনেছি!
----------------------
শিক্ষক :- আচ্ছা বলতো, তাজমহল কোথায় অবস্থিত?
ছাত্র :- জানি না স্যার।
শিক্ষক :- তাহলে বেঞ্চের উপর দাড়া।
ছাত্র :- বেঞ্চের উপর দাড়ালে কি তাজমহল দেখতে পাবো স্যার।
---------------------
পুলিশ কনস্টেবল হাতেনাতে ধরে ফেলল যে , তার স্ত্রী পকেট থেকে দশটা টকা সরাচ্ছে।
পুলিশ কনস্টেবল :- চলো থানায় চলো, এখন আমার ডিউটি ও আছে।
স্ত্রী :- না থানায় যাব না তার চেয়ে বরং ৫ টাকা নিয়ে আমায় ছেড়ে দাও।
------------------
স্বামী :- এই দেখো তোমার জন্য কী সুন্দর একটা শাড়ী কিনে এনেছি।
স্ত্রী :- সুন্দর না ছাই! তোমার যা রুচী! আজ পর্যন্ত যা কিছু পছন্দ করে এনেছ সবই তো পচা। আসলে তোমার রুচীই নেই।
স্বামী :- তোমাকেও আমিই পছন্দ করে বিয়ে করেছিলাম ।