-দাদু আমার যে কাল
ঢাকা যেতে হবে তা মনে আছেতো তোমার?
-হুম জানিরে।
-তুমি টাকা রেডি রাখো।
-তুই তোর ব্যাগ গুছিয়ে নে বাবা।
-গুছাচ্ছি।
-ওখানে গিয়ে ভালো মতো থাকিস।
ওটা কিন্তু হোস্টেল।মনে রাখিস।
-তুমি চিন্তা কোরনা দাদু।
আমি ওখানে ভালো মতোই
থাকবো দাদু।
-লিখাপড়াটা ঠিক মতো করিস।
-ঠিকাছে দাদু।তুমি নিজের খেয়াল
রেখো কিন্তু।
-যা এখন গিয়ে শুয়ে পর।অনেক
সকালে তোকে যেতে হবে।
-আচ্ছা দাদু যাচ্ছি।তুমিও শুয়ে পর গিয়ে।
-যা যা তুই শুয়ে পর যা।
রাকিব ঢাকা ভার্সিটি তে ভর্তি হয়েছে এই বছর।সে গ্রামের স্কুল কলেজ থেকে লিখাপড়া করেছে।
ছোটবেলাতেই বাবা মা তাকে ছেড়ে দুর দেশে পাড়ি জমান।এর পর থেকে রাকিব তার দাদুর
সংগে থাকছে।রাকিব আগামিকাল ঢাকা চলে যাবে তার লিখাপড়ার জন্য। সেখানে সে হোস্টেলে গিয়ে ওঠবে।
সবকিছু ঠিক করাই আছে।এবার শুধু তার যাবার পালা।খুব জলদি ঘুমতে চলে যায়
আজ সে।আগামিকাল তার ট্রেন আছে সকাল ৬:৩০ মিনিটে।দাদুর
সংগে কথা বলে ঘুমোতে চলে গেল রাকিব।
******
-দাদু টাকাটা দাও!
-নে বাবা।সাবধানে যাস!আর নিজের খেয়াল রাখিস কেমন।
-তুমিও সাবধানে থেকো দাদু।
-ফোন করিস পৌঁছে কেমন!
-আচ্ছা ঠিকাছে দাদু।
ভালো থেকো দাদু।
-যা যা।দেরি করিসনা আর!
রাকিব তার দাদুর কাছ থেকে বিদায়
নিয়ে চলে যায়।স্টেশনে গিয়ে কিছুখন অপেক্ষা করে।বাংলাদেশি ট্রেন
যেহেতু তাই বরাবরের মতোই ১ ঘন্টা দেরি করে আসে ট্রেন।রাকিব ট্রেনে করে চলে যায় ঢাকা।৩
ঘন্টা শেষে রাকিব ঢাকায় এসে পৌঁছে যায়।পৌঁছেই সে তার দাদুকে ফোন করে।
-হ্যালো দাদু?
-বল্ বাবা।পৌঁছে গেছিস?
-হুম দাদু।এইতো এখন হোস্টেলে যাচ্ছি।
-হোস্টেলে গিয়ে খেয়ে নিস কেমন।
-আচ্ছা দাদু।ভালো থেকো।
রাখছি আমি।
-আচ্ছা আচ্ছা যা।
রাকিব চলে আসে হোস্টেলে। আসলে রাকিব তর হলে সিট পেয়েছে।
তাই তার তেমন কোন অসুবিধে হয়নি। তার রুম নম্বর ছিল ০৭।রাকিব তার রুমের
চাবি নিয়ে চলে আসে তার রুমে।যখনই সে রুম খুলতে যাবে ঠিক তখনি এক
অপরিচিত ছেলে এসে তার চাবি নিয়ে নেয়।
-ভাইয়া এই রুমছা আমার। ভুলে আপনাকে এটার
চাবি দেয়া হয়েছে।
-তাই?আচ্ছা ভাইয়া নাও তোমার চাবি।আমারটার চাবি আমায় দাও।
-এই নিন।আপনার রুম নম্বর হচ্ছে ১৩।
-ঠিকাছে ভাইয়া।ধন্যবাদ।
-আচ্ছা চলি ভাইয়া।
-আচ্ছা।।
রাকিব তার রুমে যেতে যেতে কিছু ভাবতে থাকে।তার শুরুটা ভাল
হয়নি মোটেও।ভার্সিটিতে ঢোকার পরেই তার সংগে রেগিং হয়।কিন্তু
সে বড়দের কথা মানেনি।তাই তারা রেগে আছে রাকিবের উপর!কাল
তারা কি করবে কে জানে! এসব ভাবতে ভাবতেই নিজের রুমে ঢোকে রাকিব।রুমটায় কেমন যেনো গোমট একটা ভাব আছে। রাকিবের মনে হচ্ছে অনেকদিন যাবত অব্যবহৃত হয়ে পড়ে আছে রুমটা।মাকরশার
জালে ভরা আর বড্ড নোংরা হয়ে আছে এই রুমটা।তবুও সে নিজের ভাগ্য ভালো বলে দাবি করছে।
কেননা আজকালকার দিনে এতো সহজে হলে সিট পাওয়া যায়না।যেমনই হোক থাকাতো যাবে অন্তত।রাকিব
রুমটা পরিষ্কার করে প্রায় ৩ ঘন্টা যাবৎ। অবশেষে রুমটা একদম ঠিকঠাক দেখায়।
সেদিন আর তেমন কিছু করেনি সে। খেয়ে দেয়ে ঘুমিয়ে পরে সেদিন রাকিব।
পরেরদিন সকালে দরজায় ঠক ঠক আওয়াজ শুনে রাকিবের ঘুম ভেঙে যায়।
-কে?
-দরজা খোল্! রাকিব দরজা খোলে দেখে বাইরে সিনিওর ভাইয়েরা দাড়িয়ে আছে।
-কালতো তুই আমাদের কথা মানিসনি!
আজ তোকে মানতেই হবে। নোইলে তোকে তোর রুমে তালা দিয়ে রেখে দেব।
-ভাইয়া এমন করছেন কেনো?আমি নতুন
এসেছি।কিছু বুঝিনা ভাইয়া।আমায় ছেড়ে দিন।
-তুই মানবিনাতো!আচ্ছা। বড় ভাইরা চলে যায়।দুর থেকে এক
দারোয়ান দেখে সব।কিন্তু সে কিছু
বলতে পারেনা কেননা ওই ছেলেগুলি তাকে হুমকি দিয়েছে।
রাকিব যে ১৩ নম্বর রুমে থাকছে তা জানতোনা দারোয়ান।
তাকে সেখানে ঢুকতে দেখে দারোয়ান ভয়ে শিহরিত হয়ে কেঁপে ওঠে কিন্তু
দুরে সেই ছেলেগুলিকে দেখে চুপ হয়ে যায়।
রাকিব তার রুমে চলে যায়।আজ তার কোন ক্লাস ছিলোনা।তাই
সে রুমে গিয়ে খেয়ে দেয়ে মুভি দেখতে বসে তার ল্যাপটপে।কিন্তু তার কেমন
যেনো অস্বস্তি লাগতে থাকে।তার মনে হতে থাকে কেও তার
আশেপাশে আছে। তাকে দেখছে সারাখন।তার
চারপাশে হেটে বেড়াচ্ছে কেও।এগুল খুব একটা আমলে আনেনি রাকিব।সেদিন
সন্ধা ৬ টায় সে বাইরে বের হতে গিয়ে বড় একটা ধাক্কা খায়।কেও
তার দরজা বাইরে থেকে লক করে দিয়েছে।
ভয়ে কাপতে থাকে রাকিব।
কিছুখন পর তার রুমের লাইট আপনাআপনি নিভে যায়।রাকিব
চিত্কার করে ওঠে। কারো উপস্থিতি টের পায় সে।কেও
তার রুমে আছে। কখনো মনে হচ্ছে বিছানায়
বসছে,কখনো বা হাটাহাটি করছে,চেয়ারে বসছে। রাকিব তার ফোনের লাইট
জালিয়ে দেখার চেস্টা করে। ফোনে নেটওয়ার্ক নেই।কেও এবার কথা বলে ওঠে নারী কন্ঠো...
-এই কে!কে!কে দরজা লাগিয়েছিস।
খোল খোল!
শিউরে ওঠে রাকিব...
-খোল দরজা হারামজাদা।খোল... রাকিব এবার তার ফোনের আলোতে এক
মহিলাকে দেখে যার হাত সে নিজেই খাচ্ছে কামড়ে কামড়ে।
-এই নিন।আপনার রুম নম্বর হচ্ছে ১৩।
-ঠিকাছে ভাইয়া।ধন্যবাদ।
-আচ্ছা চলি ভাইয়া।
-আচ্ছা।।
রাকিব তার রুমে যেতে যেতে কিছু ভাবতে থাকে।তার শুরুটা ভাল
হয়নি মোটেও।ভার্সিটিতে ঢোকার পরেই তার সংগে রেগিং হয়।কিন্তু
সে বড়দের কথা মানেনি।তাই তারা রেগে আছে রাকিবের উপর!কাল
তারা কি করবে কে জানে! এসব ভাবতে ভাবতেই নিজের রুমে ঢোকে রাকিব।রুমটায় কেমন যেনো গোমট একটা ভাব আছে। রাকিবের মনে হচ্ছে অনেকদিন যাবত অব্যবহৃত হয়ে পড়ে আছে রুমটা।মাকরশার
জালে ভরা আর বড্ড নোংরা হয়ে আছে এই রুমটা।তবুও সে নিজের ভাগ্য ভালো বলে দাবি করছে।
কেননা আজকালকার দিনে এতো সহজে হলে সিট পাওয়া যায়না।যেমনই হোক থাকাতো যাবে অন্তত।রাকিব
রুমটা পরিষ্কার করে প্রায় ৩ ঘন্টা যাবৎ। অবশেষে রুমটা একদম ঠিকঠাক দেখায়।
সেদিন আর তেমন কিছু করেনি সে। খেয়ে দেয়ে ঘুমিয়ে পরে সেদিন রাকিব।
পরেরদিন সকালে দরজায় ঠক ঠক আওয়াজ শুনে রাকিবের ঘুম ভেঙে যায়।
-কে?
-দরজা খোল্! রাকিব দরজা খোলে দেখে বাইরে সিনিওর ভাইয়েরা দাড়িয়ে আছে।
-কালতো তুই আমাদের কথা মানিসনি!
আজ তোকে মানতেই হবে। নোইলে তোকে তোর রুমে তালা দিয়ে রেখে দেব।
-ভাইয়া এমন করছেন কেনো?আমি নতুন
এসেছি।কিছু বুঝিনা ভাইয়া।আমায় ছেড়ে দিন।
-তুই মানবিনাতো!আচ্ছা। বড় ভাইরা চলে যায়।দুর থেকে এক
দারোয়ান দেখে সব।কিন্তু সে কিছু
বলতে পারেনা কেননা ওই ছেলেগুলি তাকে হুমকি দিয়েছে।
রাকিব যে ১৩ নম্বর রুমে থাকছে তা জানতোনা দারোয়ান।
তাকে সেখানে ঢুকতে দেখে দারোয়ান ভয়ে শিহরিত হয়ে কেঁপে ওঠে কিন্তু
দুরে সেই ছেলেগুলিকে দেখে চুপ হয়ে যায়।
রাকিব তার রুমে চলে যায়।আজ তার কোন ক্লাস ছিলোনা।তাই
সে রুমে গিয়ে খেয়ে দেয়ে মুভি দেখতে বসে তার ল্যাপটপে।কিন্তু তার কেমন
যেনো অস্বস্তি লাগতে থাকে।তার মনে হতে থাকে কেও তার
আশেপাশে আছে। তাকে দেখছে সারাখন।তার
চারপাশে হেটে বেড়াচ্ছে কেও।এগুল খুব একটা আমলে আনেনি রাকিব।সেদিন
সন্ধা ৬ টায় সে বাইরে বের হতে গিয়ে বড় একটা ধাক্কা খায়।কেও
তার দরজা বাইরে থেকে লক করে দিয়েছে।
ভয়ে কাপতে থাকে রাকিব।
কিছুখন পর তার রুমের লাইট আপনাআপনি নিভে যায়।রাকিব
চিত্কার করে ওঠে। কারো উপস্থিতি টের পায় সে।কেও
তার রুমে আছে। কখনো মনে হচ্ছে বিছানায়
বসছে,কখনো বা হাটাহাটি করছে,চেয়ারে বসছে। রাকিব তার ফোনের লাইট
জালিয়ে দেখার চেস্টা করে। ফোনে নেটওয়ার্ক নেই।কেও এবার কথা বলে ওঠে নারী কন্ঠো...
-এই কে!কে!কে দরজা লাগিয়েছিস।
খোল খোল!
শিউরে ওঠে রাকিব...
-খোল দরজা হারামজাদা।খোল... রাকিব এবার তার ফোনের আলোতে এক
মহিলাকে দেখে যার হাত সে নিজেই খাচ্ছে কামড়ে কামড়ে।
রাকিব
তা দেখে প্রচন্ড ভয়ে চিৎকার করে বেহুস হয়ে যায়।
২ দিন পর হলে কেও নেই।ছুটিতে সবাই
চলে গেছে।রাকিবের রুমের সামনে দিয়ে যাবার সময় রুমে তালা দেয়া দেখে দারওয়ান৷চলে যেতে থাকে সে তখন! কিন্তু ভেতর থেকে কিছু অদ্ভুত আওয়াজ
আসতে থাকে।দারোয়ান ভয় পেয়ে যায়
খুব।পরে সে ভার্সিটির উচ্চপদের শিক্ষকদের খবর দিয়ে নিয়ে আসে সেই
১৩ নম্বর রুমের সামনে। উনারা দরজা ভাঙেন।ভেঙে দেখেন
ভেতরে একটি ছেলে হসছে যার নাম রাকিব।তার মুখে রক্ত।সে নিজের হাত
কামড়ে খেয়েছে।সবাই খুব ভয় পেয়ে যায় তাকে দেখে।
পুলিশকে ডাকা হয়। রাকিবকে হাসপাতালে নেয়া হয়।তার
হাতে বেন্ডেজ লাগানো হয়।কিন্তু রাকিব একটি মহিলার
কন্ঠে কথা বলতে থাকে।কিছুতেই শান্ত
করানো যায়না তাকে।অবশেষে হুজুর ডাকা হয়।উনি গিয়ে কথা বলেন।
-কে আপনি?কি চান?
-প্রতিশোধ চাই আমি।
-কিসের প্রতিশোধ?
-আজ থেকে ৫৩ বছর আগে আমি ওই হলের
হেড ছিলাম।আমি অনেক
কড়া শাষনে রাখতাম সবাইকে।অন্যায়
দেখতেই পেতামনা।হলে তখন
তিনটি ছেলে ছিল যাদের আমি একদিন
মদ খাওয়ার অপরাধে অনেক শাস্তি দেই।কিছুদিন পর শীতের
ছুটিতে সবাই যার যার বাড়ি চলে যায়।
আমিও যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম।ওই তিনটে ছেলে সেদিন এসে আমার
রুমে তালা মেরে চলে যায়।সবাই চলে যাওয়ায় আমায় সাহায্য করার
মতো কেও ছিলোনা।প্রচন্ড ক্ষুধায়
আমি নিজের হাতের মাংস খেয়ে ফেলি।তার কিছুদিন পর
আমি মারা যাই। এ কথা শুনে সবাই একেবারে অবাক
হয়ে যায়।পরে খোঁজ নিয়ে জানা যায় জাহিদা নামের এক মহিলা তখন
ছিলেন ওই হলের দায়িত্বে।আশ্চর্য এ কান্ডের পর রাকিবের
শরীরে থাকা মহিলার আত্নাটিকে ওই
ছেলে তিনটির নাম জিজ্ঞাসা করা হয়।মহিলাটি তাদের
নাম বলেন।তাদের মধ্যে একজন মৃত ছিলো আর বাকি দুজনকে খুঁজে বের
করে হাজির করা হয় পরে।
তা দেখে প্রচন্ড ভয়ে চিৎকার করে বেহুস হয়ে যায়।
২ দিন পর হলে কেও নেই।ছুটিতে সবাই
চলে গেছে।রাকিবের রুমের সামনে দিয়ে যাবার সময় রুমে তালা দেয়া দেখে দারওয়ান৷চলে যেতে থাকে সে তখন! কিন্তু ভেতর থেকে কিছু অদ্ভুত আওয়াজ
আসতে থাকে।দারোয়ান ভয় পেয়ে যায়
খুব।পরে সে ভার্সিটির উচ্চপদের শিক্ষকদের খবর দিয়ে নিয়ে আসে সেই
১৩ নম্বর রুমের সামনে। উনারা দরজা ভাঙেন।ভেঙে দেখেন
ভেতরে একটি ছেলে হসছে যার নাম রাকিব।তার মুখে রক্ত।সে নিজের হাত
কামড়ে খেয়েছে।সবাই খুব ভয় পেয়ে যায় তাকে দেখে।
পুলিশকে ডাকা হয়। রাকিবকে হাসপাতালে নেয়া হয়।তার
হাতে বেন্ডেজ লাগানো হয়।কিন্তু রাকিব একটি মহিলার
কন্ঠে কথা বলতে থাকে।কিছুতেই শান্ত
করানো যায়না তাকে।অবশেষে হুজুর ডাকা হয়।উনি গিয়ে কথা বলেন।
-কে আপনি?কি চান?
-প্রতিশোধ চাই আমি।
-কিসের প্রতিশোধ?
-আজ থেকে ৫৩ বছর আগে আমি ওই হলের
হেড ছিলাম।আমি অনেক
কড়া শাষনে রাখতাম সবাইকে।অন্যায়
দেখতেই পেতামনা।হলে তখন
তিনটি ছেলে ছিল যাদের আমি একদিন
মদ খাওয়ার অপরাধে অনেক শাস্তি দেই।কিছুদিন পর শীতের
ছুটিতে সবাই যার যার বাড়ি চলে যায়।
আমিও যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম।ওই তিনটে ছেলে সেদিন এসে আমার
রুমে তালা মেরে চলে যায়।সবাই চলে যাওয়ায় আমায় সাহায্য করার
মতো কেও ছিলোনা।প্রচন্ড ক্ষুধায়
আমি নিজের হাতের মাংস খেয়ে ফেলি।তার কিছুদিন পর
আমি মারা যাই। এ কথা শুনে সবাই একেবারে অবাক
হয়ে যায়।পরে খোঁজ নিয়ে জানা যায় জাহিদা নামের এক মহিলা তখন
ছিলেন ওই হলের দায়িত্বে।আশ্চর্য এ কান্ডের পর রাকিবের
শরীরে থাকা মহিলার আত্নাটিকে ওই
ছেলে তিনটির নাম জিজ্ঞাসা করা হয়।মহিলাটি তাদের
নাম বলেন।তাদের মধ্যে একজন মৃত ছিলো আর বাকি দুজনকে খুঁজে বের
করে হাজির করা হয় পরে।
-ম্যাডাম আমাদের ক্ষমা করে দিন!
-না।তোদের কোন ক্ষমা নেই।তোদের
আমি মেরে ফেলবো।
-ম্যাডাম আমাদের মারবেন না।
আমাদের অনেক বড় ভুল হয়ে গেছে। আমাদের মাফ করে দিন!
-না।তোদের মরতেই হবে।
তখন হুজুর তাকে বোঝানোর
চেষ্টা করেন আর বলেন যে,তাদের অপরাধ প্রমানিত হয়েছে।তাই
তারা শাস্তি পাবে।পুলিশ তাদের গ্রেফতার করবে।পরে আদালতে তাদের
কঠিন বিচার হবে।
-আমি সুষ্ঠু বিচার চাই।
-আপনি তা পাবেন
-আমার মতো কেও যেনো আর
এভানে না মরে তা নিশ্চিত করতে হবে!
-তাও হবে।এবার এই
ছেলেটিকে ছেড়ে দিন দয়া করে।
মহিলাটি রাকিবের শরীর ছেড়ে চলে যায়।
যারা রাকিবকে রুমে আটকিয়েছিলো তাদের রেগিং করার
অপরাধে সাজা হয়৷তবে আজও ওই ১৩ নম্বর
রুম বন্ধ পরে আছে।কেও ভুলেও
সেদিকে যয়না।সবাই বলে ওটা অভিশপ্ত রুম ১৩ নম্বর রুম।
(বি.দ্র.: গল্পটি কাল্পনিক)
-না।তোদের কোন ক্ষমা নেই।তোদের
আমি মেরে ফেলবো।
-ম্যাডাম আমাদের মারবেন না।
আমাদের অনেক বড় ভুল হয়ে গেছে। আমাদের মাফ করে দিন!
-না।তোদের মরতেই হবে।
তখন হুজুর তাকে বোঝানোর
চেষ্টা করেন আর বলেন যে,তাদের অপরাধ প্রমানিত হয়েছে।তাই
তারা শাস্তি পাবে।পুলিশ তাদের গ্রেফতার করবে।পরে আদালতে তাদের
কঠিন বিচার হবে।
-আমি সুষ্ঠু বিচার চাই।
-আপনি তা পাবেন
-আমার মতো কেও যেনো আর
এভানে না মরে তা নিশ্চিত করতে হবে!
-তাও হবে।এবার এই
ছেলেটিকে ছেড়ে দিন দয়া করে।
মহিলাটি রাকিবের শরীর ছেড়ে চলে যায়।
যারা রাকিবকে রুমে আটকিয়েছিলো তাদের রেগিং করার
অপরাধে সাজা হয়৷তবে আজও ওই ১৩ নম্বর
রুম বন্ধ পরে আছে।কেও ভুলেও
সেদিকে যয়না।সবাই বলে ওটা অভিশপ্ত রুম ১৩ নম্বর রুম।
(বি.দ্র.: গল্পটি কাল্পনিক)