বান্ধবী উত্তর দিলো, "হ্যাললো! আমি এখন বাবার বিএমডব্লিউ চড়ে ক্লাবে যাচ্ছি। ড্রাইভার আমাকে ক্লাবে ছেড়ে চলে যাবে। ক্লাব থেকে বেরিয়ে আমি মলে শপিং করতে যাবো। তখন তোমায় ফোন করবো। তুমি কোথায়?"
পল্টু মেসেজ করলো, "আমি ৪০৩ নম্বর বাসে করে যাচ্ছি। তোমার সিটের ঠিক পেছনেই দাঁড়িয়ে আছি। তুমি টিকিট করো না। আমি তোমার টিকিটও কেটে নিয়েছি।"
-------------------------
লোকটা বললো, "আমার গার্লফ্রেণ্ড নেই।"
ফুলওয়ালা আবার বললো, "তাহলে আপনার বাগদত্তার জন্য নিয়ে যান।"
লোকটা বললো, "আমার বাগদত্তাও নেই।"
ফুলওয়ালা শেষ চেষ্টা করলো, "তাহলে আপনার স্ত্রীর জন্য ফুল নিয়ে যান।"
লোকটা আবারো বললো, "আমার স্ত্রীও নেই রে ভাই।"
ফুলওয়ালা এবার বললো, "তাই নাকি বস! তাহলে আমার তরফ থেকে এই ফুলের গোছাটা তোমায় দিলাম। কারন তোমার চেয়ে সৌভাগ্যশালী লোক এই পৃথিবীতে আছে বলে মনে হয় না।"
----------------------------
পচাদা পাড়ার আড্ডায় এসেই বললো, "বুঝলি, জীবনের দামটা মরার পরেই বোঝা যায়।"আমাদের অবিশ্বাসী মুখগুলোর দিকে তাকিয়ে আবার বললো, "বিশ্বাস করলি না তো! আচ্ছা ধর, একটা জীবিত মুরগীর দাম বেশী হলে দেড়শো টাকা। এবার মুরগীটা মরার পর যেই চিকেন তন্দুরি বানালি, সেটার দাম হয়ে গেলো সাড়ে-তিনশো টাকা। বুঝলি?"
----------------------------
পচাবৌদি পচাদাকে ডেকে বললো, "হ্যাঁগো, কিচেন থেকে একটু নুনের কৌটোটা নিয়ে এসো।"পচাদা কিচেন থেকে উত্তর দিলো, "এখানে তো নুনের কৌটো নেই।"
বৌদি বলে উঠলো, "জানতাম তুমি খুঁজে পাবে না। কোনও কাজই তো ঠিকঠাক করতে পারো না। কিছু করতে বললেই হয়ে গেলো! তাই আমি আগেই নুনের কৌটোটা কিচেন থেকে নিয়ে এসেছিলাম।"
পচাদা শুনে "থ" এবং "দ"।