দৃশ্যটার মহড়া চলছিল বারবার। দীনেন্দ্রনাথ বাবু ছিলেন কিছুটা স্থূলকায়। বারবার তাঁর ভার বহন করা কবিগুরুর জন্য কঠিন হয়ে পড়ছিল। একবার দীনেন্দ্রনাথ একটু বেকায়দায় রবিঠাকুরের ওপর আছড়ে পড়লেন। রবীন্দ্রনাথ কঁকিয়ে উঠে বললেন, ‘ওহে দিনু, মনে করিস নে আমি সত্যি সত্যিই মারা গেছি!’
--------------------------
একবার ট্রেনে ওঠার সময় মহাত্মা গান্ধীর পায়ের এক পাটি জুতো খুলে পড়ে গেল। ট্রেন ততক্ষণে চলতে শুরু করেছে। নেমে জুতোটা তুলে নেওয়ার উপায়ও নেই।
গান্ধী চটজলদি তাঁর আরেক পায়ের জুতোও খুলে ফেলে দিলেন।
সহযাত্রীরা অবাক হয়ে এর কারণ জানতে চাইলেন।
গান্ধী বললেন, ‘কোনো গরিব লোক হয়তো জুতোটা খুুঁজে পাবে। এক পায়ের জুতো পেয়ে তো তাঁর কোনো লাভ নেই। তাই দুই পায়েরটাই দিয়ে গেলাম।’
-------------------------
বারে গিয়ে এক ভদ্রলোক ছয় পেগ ভডকা অর্ডার করল।
বারটেন্ডার অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করল, ‘সমস্যা কী?’
‘আজ বুঝতে পারলাম আবার বড় ভাই গে,’ ভদ্রলোক উত্তর দিল।
পরের দিন ভদ্রলোক আবারও বারে ফিরে এসে ছয় পেগ ভডকা অর্ডার দিল।
‘আজ আবার কী হলো?’ বারটেন্ডার জিজ্ঞেস করল।
ভদ্রলোক চোখ কপালে তুলে বলল, ‘আজ বুঝতে পারলাম আমার ছোট ভাইও গে!’
তারপরের আবারও ভদ্রলোক বারে ফিরে এসে ছয় পেগ ভডকা অর্ডার দিল। বারটেন্ডার কিছুটা বিরক্তির সুরে জিজ্ঞেস করলো, ‘তোমার পরিবারের কেউই কী মেয়ে পছন্দ করে না?’
ভদ্রলোক খুব হতাশ হয়ে উত্তর দিল, ‘করে, আমার বউ!’