গ্রামে ২০০৬ সালে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা। আমাদের
গ্রামে ফরিদ হোসেন নামের একজন লোক ছিল।আমরা সবাই তাকে ফরিদ ভাই
বলে ডাকতাম।এলাকায় সহজ সরল মানুষ হিসেবে তিনি পরিচিত ছিল। ফরিদ ভাইয়ের
বয়স চল্লিশের কোটাপার হলে ও শারীরিক সমস্যা থাকার কারনে তিনি বিয়ে করেননি। ঘরে তার মা ছাড়া কেউ নেই। ফরিদ ভাইদের ঘরটা ছিলো চারদিকে বেড়া আর মেঝে ছিলো মাটির। একটি কথা বলে রাখি, ফরিদ ভাইদের বাড়ির ঠিক
পিছনে ছিলো একটি নির্জন পোঁড়াবাড়ি!! যা এলাকার মানুষ
ছাবাড়ি নামে চিনে।লোকের মুখে ঐ বাড়ি নিয়ে নানা কথা শুনা যায়। তাই
দিনের বেলায় ও কেউ ঐ দিকে তেমন একটা যায়না। একদিন ফরিদ ভাইয়ের মা তার খালার বাড়িতে বেড়াতে গেলো।সেদিন দুপুরে ফরিদ ভাই যোহরের নামাজ
পড়ে ঘরে ঢুকতেই ভেতরথেকে খস খস
করা একটি আওয়াজ শুনতে পেলেন। আর
আওয়াজটা আসছিলো ঠিক তাদের পিছনের রান্না ঘর থেকে। ফরিদ ভাই
আস্তে আস্তে করে রান্না ঘরের দিকে গেলেন।রান্না ঘরের
সামনে গিয়ে ফরিদ ভাই দেখে সাদা শাড়ি পড়া একজন বৃদ্ধ
মহিলা তাদের ঘর ঝাড়ু দিচ্ছে। তিনি মনে করলেন তার
মা হয়তো চলে এসেছে।তাই তিনি একটু
সামনে গিয়ে জিগাস করলেন মা তুমি এতো তারাতারি চলে আসলাযে
তো কালকে আসার কথা।কিন্তু বৃদ্ধ মহিলাটি তার কথার কোন জবাব
দিলনা। ফরিদ ভাই আবার জিগাস করলো কি হয়েছে মা?তুমি এই অসময়
ঘর ঝাড়ু দিচ্ছ কেন? এবার বৃদ্ধ মহিলাটি তার দিকে তাকালেন।
মহিলাটির চেহারা দেখে ফরিদ ভাই ভয়
পেয়ে গেলেন। দেখলেন ভয়ঙ্কর চেহারার এক বৃদ্ধ
মহিলা তার সামনে দাড়িয়ে আছেন। ফরিদ ভাই এবার ভীতু গলায় জিগাস করলেন
কে আপনি?এখানে কি করছেন? ঝাঁড়ুটি ফরিদ ভাইয়ের দিকে ছুড়ে মারলেন!
পেয়ে গেলেন। দেখলেন ভয়ঙ্কর চেহারার এক বৃদ্ধ
মহিলা তার সামনে দাড়িয়ে আছেন। ফরিদ ভাই এবার ভীতু গলায় জিগাস করলেন
কে আপনি?এখানে কি করছেন? ঝাঁড়ুটি ফরিদ ভাইয়ের দিকে ছুড়ে মারলেন!
এবং বলে উঠলেন "দূর হয়ে যা এখান
থেকে! । তার পরে পিছনের দরজা দিয়ে দৌর দিলেন ঐ ছাবাড়ির দিকে।ফরিদ ভাই কিছুক্ষন
একি স্থানে দাঁড়িয়ে থাকলেন। মনে মনে ভাবতে লাগলেন এটি কি দেখলেন। হঠাত্ করে ফরিদ ভাইয়ের চোখ গেলো নিচের দিকে।
দেখলেন মাটির মেঝেতে ভয়ানক সব জীবজন্তুর ছবি আঁকা।আর অদ্ভুদ ভাষায় কি যেন
লেখা আছে।ব্যপারটা দেখে ফরিদ ভাই ভয় পেয়ে গেলেন।তিনি চিত্কার শুরু
করলে বাড়ির বাকি পরিবারের লোকজন ছুটে আসলো।তারা সবাই এসোব জীব
জন্তুর ছবি দেখতে পেলেন।ফরিদ ভাই পরদিন এই ঘটনাটি মসজিদের ইমাম সাহেব
কে ও বলেন। ইমাম সাহেব ফরিদ ভাইকে সাবধানে থাকার কথাও বললেন!
এই ঘটনার কিছুদিন পরে একদিন রাতে ফরিদ ভাইয়ের প্রচন্ড জ্বর
উঠে এবং কোমরের ডান পাশে ব্যথা অনুভব হতে থাকে।
তাকে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে নেয়া হয়।পরে সেখান
থেকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়।আর সেখানে চিকিত্সা দিন অবস্থায়
তিনি মারা যান।
থেকে! । তার পরে পিছনের দরজা দিয়ে দৌর দিলেন ঐ ছাবাড়ির দিকে।ফরিদ ভাই কিছুক্ষন
একি স্থানে দাঁড়িয়ে থাকলেন। মনে মনে ভাবতে লাগলেন এটি কি দেখলেন। হঠাত্ করে ফরিদ ভাইয়ের চোখ গেলো নিচের দিকে।
দেখলেন মাটির মেঝেতে ভয়ানক সব জীবজন্তুর ছবি আঁকা।আর অদ্ভুদ ভাষায় কি যেন
লেখা আছে।ব্যপারটা দেখে ফরিদ ভাই ভয় পেয়ে গেলেন।তিনি চিত্কার শুরু
করলে বাড়ির বাকি পরিবারের লোকজন ছুটে আসলো।তারা সবাই এসোব জীব
জন্তুর ছবি দেখতে পেলেন।ফরিদ ভাই পরদিন এই ঘটনাটি মসজিদের ইমাম সাহেব
কে ও বলেন। ইমাম সাহেব ফরিদ ভাইকে সাবধানে থাকার কথাও বললেন!
এই ঘটনার কিছুদিন পরে একদিন রাতে ফরিদ ভাইয়ের প্রচন্ড জ্বর
উঠে এবং কোমরের ডান পাশে ব্যথা অনুভব হতে থাকে।
তাকে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে নেয়া হয়।পরে সেখান
থেকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়।আর সেখানে চিকিত্সা দিন অবস্থায়
তিনি মারা যান।