"হ্যালো, এটা কী FM 88.4 ??"
RJ : জি, বলুন।
বল্টু : আমার কথা কী পুরা শহরে শোনা যাচ্ছে ?
RJ : হ্যাঁ, সবাই শুনতে পাচ্ছে বলুন।
বল্টু : তারমানে আমার বোন যে রেডিও শুনছে, সেও শুনতে পাচ্ছে ?
RJ : (রাগতস্বরে) আরে বেকুব হ্যাঁ .......
বল্টু : হ্যালো পিংকি, যদি আমার কথা শুনতে পাস, তাহলে জলদি পানির
মোটর চালু কর।
আমি টয়লেটে বইসা আছি আর পানি শেষ।
তোর নাম্বারটাও বন্ধ ................. জলদি কর!!!
------------------
১ম বার সে পতিতার সাথে মিলিত হলো।
তারপর ডাইভ দিয়ে খাটের নীচে ঢুকতে গেল।
পতিতা জিজ্ঞাস করলো এটা কি করছো।
চাইনিজটা বলল এটা একটি ঐতিহ্যবাহী চাইনিজ নিয়ম। এতে আমারা নতুন রুপে এনার্জি ফিরে পাই।
সত্যি তাই চাইনিজ ঢুকে আবার খাটের নিচ থেকে বেড় হয়ে বড় করে ১ টা নিঃশ্বাস নিয়ে আবার পতিতার সাথে শুরু করে দিলো।
… পতিতা খানিকটা অবাক !
এত তাড়াতাড়ি স্ট্যামিনা ব্যাক !
এবার কাজ শেষ হবার পরে ঐ চাইনিজ লোক আবার ভাইভ দিয়ে খাটের নীচে চলে গেল, নীচ থেকে বের হয়ে ১ টা নিঃশ্বাস নিয়ে আবার নতুন উদ্যমে শুরু করে দিলো কাজ।
এভাবে ৩ বার ১ই ঘটনা ঘটার পরে পতিতা তো বিশাল অবাক। চাইনিজ লোকের এত স্ট্যামিনা!
কিন্তু মানুষ তো। এত অমানুষিক ক্ষমতা তো থাকার কথা না!
এবার কাজ শেষ হওয়ার পরে চাইনিজ লোকটা ডাইভ দিয়ে খাটের নীচে ঢোকার আগেই পতিতা ডাইভ দিয়ে খাটের নীচে ঢুকে পড়ল।
ঢুকে দেখে খাটের নীচে ৭ টা চাইনিজ লোক শুয়ে আছে!!
-------------------------
সেটা যখন কাপড় খুলছিলাম তখন বললেন না কেনো?
সাতাঁর কাটা নিষেধ,কাপড় খোলা তো নিষেধ না।
--------------------
ফুটপাতে বসে কাঁদছিল ছোট্ট একটি ছেলে। পাশ দিয়ে এক বৃদ্ধ যাচ্ছিলেন। ছেলেটিকে দেখে তার খুব মায়া হল।বৃদ্ধঃ কী বাবা, কাঁদছ কেন?
ছেলেঃ কাঁদছি কারণ বড়রা যা করতে পারে আমি তা করতে পারি না।
বাচ্চার কথা শুনে বৃদ্ধটিও ছেলেটির পাশে বসে কাঁদতে শুরু করল।
-------------------
মুন্না ভাইঃ সার্কিট Ford মানে কি?
সার্কিটঃ ভাই, Ford মানে গাড়ি।
মুন্না ভাইঃ তাইলে OXFORD মানে কি?
সারকিতঃ এইডা তো ভাই আর ইজি!! OX মানে গরু, আর FORD মানে গাড়ি! OXFORD মানে গরুরগাড়ি!!